
কখনো আমি ধীরলয়ে চলি
অবিমৃষ্যকারিত্বে যেন স্থির,
পর্দার আড়ালের আবছায়া আমি
মুখোশ-মানুষ এক হন্তারক…
মাথায় আমার খুনের নেশা চেপে বসে
প্রতিনিয়ত চলে হৃদয় হরণ,
নৃশংস বিভৎসতায় প্রতিটি অন্তর বিদীর্ণ করি
কলজে খুবলে খেতে ইচ্ছে হয়
মগজে হাজারো বর্ষের পুরনো রক্তের পিয়াস
মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে
কিংবা ধূলিমলিন কোন প্রতিশোধ;
আমি হতবিহ্বল হয়ে যায়…
অন্তর ডুবে যায় অসীম শূণ্যতায়।
আমি তাকে পরোয়া করিনা
আবার ফেলতেও পারিনা,
নিদারুণ যন্ত্রণায় তাকে লালন করি
পরম আতিশয্যে ;
আমি শূণ্যতার বিছানায় গড়াগড়ি করি
আধ্যাত্মিকতার চাদর গায়ে জড়িয়ে রাখি
অসীম কাল নিদ্রাকাতর চোখে তাকিয়ে থাকি,
এক অবশ্যম্ভাবী বিজয়ের দিকে
মন্তব্য করুনঃ